কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক নজরুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, অনেক সময় চলতি বা রুটিন উপাচার্য অনেক দায়িত্ব চাইলেও পালন করতে পারেন না। উপাচার্য হচ্ছেন একটি প্রতিষ্ঠানের মাথা। তিনি না থাকলে স্বাভাবিকভাবে নানা রকম স্থবিরতা চলে আসে। ১৭ জুন থেকে রুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে। তিনি আশা করছেন, এই সময়ের মধ্যেই সরকার উপাচার্য নিয়োগ দেবে।
এদিকে চলতি দায়িত্বে থাকা উপাচার্য সাজ্জাদ হোসেনের পদত্যাগপত্র মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পৌঁছায়নি বলে জানা গেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ববিদ্যালয়) আবু ইউসুফ মিয়া মুঠোফোনে গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রথম আলোকে বলেন, চলতি উপাচার্যের দায়িত্বে যিনি ছিলেন, তাঁর পদত্যাগের বিষয়টি তাঁরা (মন্ত্রণালয়) পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছেন। এখনো অফিসিয়ালি তাঁদের কাছে যায়নি। পদত্যাগপত্র হাতে পেলে তাঁরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।
রুটিন উপাচার্য দিয়ে একটি বিশ্ববিদ্যালয় চলে কি না, জানতে চাইলে আবু ইউসুফ মিয়া বলেন, রুটিন উপাচার্য সবকিছু পারেন না। একজন নিয়মিত উপাচার্য দরকার। তাঁরা সেই চেষ্টা করছেন। উপাচার্য নিয়োগের মাধ্যমে দ্রুত রুয়েটের পরিস্থিতি ঠিক হবে বলে আশা করছেন তিনি।